He was a
well-known businessman in an American city. He did not lack money, money, fame,
but in the so-called civilized society he could not show his face just because
of his mother.
Because his
mother was blind. The mother had burns on her face and no hair on her head. So
he drove his mother out of the house to maintain his dignity in a civilized
society.
The poor
blind mother was wandering the streets crying. Suddenly, the old mother died
after being hit by a car. The boy did not suffer much when he heard the news of
his mother's death. I thought to myself, the disaster is gone.
A few days
later, the man was looking for a document and found a diary written by his
mother in his mother's house.
It was written in the diary, 05-12-1970, today I have become a beautiful
Miss America. 02-05-1973 my husband left me today because I did not have an
abortion. 06-03-1975 my house caught fire today. I was out. And the piece of my
collar was inside the boy's house. At the risk of my own life, just to save my
son's life, my hair and face were set on fire and all my beauty was gone. I
have no regrets, but I have not been able to save my son's eyes. 07-15-1975 today
I am going to give my own eyes to my son. So that he can observe this beautiful
world with all his heart. I have seen a lot, let my son see the world in my
eyes, this is my peace. THE END OF MY LIFE DAIRY. . . . . ..
After reading the diary, the boy started crying like crazy.
Those who despise their parents suffer hell on earth. So
parents should be loved all the time.
You can serve the
parents like the first story if you want or leave the way like the last story
but they will always keep you at bay. The love of parents is the best love in
the world. May God give us all the opportunity to serve our parents! Good luck
all parents.
এক দুখিনী মায়ের গল্প
আমেরিকার এক শহরে এক
নাম করা ব্যবসায়ী ছিলেন। টাকা,
পয়সা, খ্যাতি কোনো কিছুরই
অভাব ছিলো না তার,
কিন্তু তথাকথিত সভ্য সমাজে তিনি
মুখ দেখাতে পারতেন না
শুধু তার মায়ের কারণে।
কারণ তার মা ছিলেন
অন্ধ। মায়ের
মুখে ছিলো আগুনে পোড়া
দাগ আর মাথায় কোনো
চুল ছিল না।
তাই সভ্য নামক অসভ্য
সমাজে নিজের মান-সম্মান
বজায় রাখার জন্য মাকে
বাসা থেকে তাড়িয়ে দিলেন।
বেচারি
অন্ধ মা কেঁদে কেঁদে
রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন।
হঠাৎ দূর্ভাগ্যবশত একটি গাড়িতে ধাক্কা
লেগে বৃদ্ধা মা মারা
গেলেন। মায়ের
মৃত্যুর খবর শুনে ছেলে
খুব একটা কষ্ট পেলেন
না। মনে
মনে ভাবলেন, আপদ বিদায় হয়েছে।
কিছু দিন পর ঐ
ব্যক্তি কোন একটি ডকুমেন্ট
খুঁজতে খুঁজতে মায়ের ঘরে
মায়ের লেখা একটি ডায়েরি
পেলেন।
ডায়েরিতে লেখা
ছিলো,
“০৫-১২-১৯৮০ আজ
আমি সুন্দরী মিস আমেরিকা হয়েছি। ০২-০৫-১৯৮৩ আজ
আমি গর্ভপাত করাইনি বলে আমার
স্বামী আমাকে ছেড়ে চলে
গেছেন। ০৭-০৩-১৯৮৫ আজ
আমার বাড়িতে আগুন লেগেছিলো। আমি
বাইরে ছিলাম। আর
আমার কলিজার টুকরো ছেলে
বাড়ির ভিতরে ছিলো।
নিজের জীবন বাজিরেখে শুধু
ছেলের জীবন বাঁচাতে গিয়ে
আগুন লেগে আমার চুল
এবং মুখ পুঁড়ে আমার
সমস্ত সৌন্দর্য শেষ হয়ে গেছে। তাতে
আমার বিন্দুমাত্র দু:খ নেই
তবুও, আমার কলিজার টুকরো
ছেলের চোখ দুটো আমি
বাঁচাতে পারিনি। ০৭-১৫-১৯৮৫ আজ
আমার নিজের চোখ দুটো
আমার ছেলেকে দিতে যাচ্ছি। যাতে
এই সুন্দর পৃথিবী সে
প্রাণ ভরে অবলোকন করতে
পারে। আমিতো
অনেক দেখেছি, আমার চোখে না
হয় আমার ছেলে পৃথিবীটা
দেখুক, এতেই আমার শান্তি। THE END OF MY LIFE DAIRY. . . . .
.. ‘’
ডায়েরিটি
পড়ে ছেলে পাগলের মতো
অঝোর ধারায় কাঁদতে আরম্ভ
করলো।
যারা মা-বাবাকে অবজ্ঞা
করেন তারা পৃথিবীতেই নরক
যন্ত্রণা ভোগ করেন।
তাই সব সময় বাবা-মাকে ভালোবাসা উচিৎ।
আপনি চাইলে প্রথম গল্পটির
মত বাবা-মার সেবা
করতে পারেন অথবা শেষ
গল্পটির মত পথে ফেলে
আসতে পারেন কিন্তু তারা
সব সময় আপনাকে আগলে
রাখবেন। বাবা-মার ভালবাসা পৃথিবীর
সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ভালোবাসা। সৃষ্টিকর্তা
আমাদের সবাইকে মা-বাবার
সেবা করার সুযোগ দান
করুন ! ভাল থাকুন সকল
বাবা-মা।
People photo created by prostooleh - www.freepik.com
No comments:
Post a Comment