A
very strange and amazing experiment was performed in 1986 in Boston, USA. One
defendant was sentenced to death for all his serious wrongdoings and crimes.
At
that time, some scientists suggested a test on the accused. The convict, who
was sentenced after receiving permission from the government and prison
authorities, was told he would be executed by being bitten by a poisonous cobra
instead of being hanged.
On the appointed day, the prisoner was placed
in a chair and his hands and feet were tied. Then, he was blindfolded and two
safety pins were inserted into his body instead of a venomous cobra.
Surprisingly, the accused died in just a few seconds!
Later,
the postmortem report revealed that the snake had venom in his body! The reason
he died is now the biggest question - despite not being bitten by a snake,
where did the poison come from in the body of the accused? Which took his life
in just a few seconds? It is said that the poison was produced from the body of
the accused himself.
Positive
(negative) and negative (negative) energy is created from our determination or
desire. And from there our body produces a kind of hormone. The main cause of
85% of our diseases is our negative thoughts.
Humans
are destroying their own species by burning themselves to ashes, threatening
their own existence. That is why we should always keep our thoughts positive,
at the same time it is very important to keep ourselves happy.
On
the way to life, we spend up to 25 years thinking about what people will think!
Then, between the ages of 25 and 50, we get scared and anxious thinking about
what people will think! It is a pity that after the age of 50 we can realize
the real truth, and that is that no one has thought about me so far.
But after this realization comes, there is not
much time or opportunity to do much. So, regardless of what the people around
us say or think, we should move our lives forward. It will easily catch the two
golden deer called happiness and success in our life.
আমেরিকার বোষ্টনে ১৯৮৬ সালে একটি বেশ অদ্ভত ও চমকপ্রদ পরীক্ষা সম্পাদন করা হয়েছিল। একজন আসামীকে তার গুরুতর সকল অন্যায় এবং অপরাধের কারণে ফাঁসির সাজা শোনানো হয়েছিল।
সে
সময় কিছু বিজ্ঞাণী উক্ত আসামীর উপর একটি পরীক্ষা করার প্রস্তাব করেছিলেন। সরকার এবং কারা কর্তৃপক্ষের অনুমতি পাওয়ার পর দন্ডাদেশ পাওয়া সেই আসামীকে জানানো হয়েছিল, ফাঁসির পরিবর্তে বিষাক্ত কোবরা সাপ দ্বারা দংশন করিয়ে তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হবে।
নির্দিষ্ট দিনে কয়েদীকে একটি চেয়ারে বসিয়ে তার হাত-পা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। তারপর, তার চোখে পট্রি বেঁধে বিষাক্ত কোবরা সাপের পরিবর্তে দুটি সেফটি পিন তার গায়ে ফুটানো হয়েছিল। অবাক করা বিষয় হলো এতেই মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সেই আসামীর মৃত্যু হয়েছিল !
পরবর্তীতে, পোষ্টমর্টেম রিপোর্টে জানা যায় সাপের বিষ রয়েছে তার শরীরে ! যে কারণে তার মৃত্যু হয়েছিল, এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো - সর্প দংশন না করা স্বত্তেও, আসামীর শরীরে এই বিষ কোথা থেকে এসেছিল ? যা মাত্র কয়েক সেকেন্ডের মাথায় তার প্রাণ কেড়ে নিয়েছিল ? বলা হয় স্বয়ং আসামীর শরীর থেকেই সেই বিষ উৎপন্ন হয়েছিল।
আমাদের সংকল্প বা ইচ্ছা থেকেই ইতিবাচক (পজেটিভ) এবং নেতিবাচক
(নেগেটিভ) এনার্জির সৃষ্টি হয়। আর সেখান থেকেই আমাদের শরীরে এক ধরনের হরমোন উৎপন্ন হয়। আমাদের ৭৫% রোগের মুখ্য কারণ হলো আমাদের নেতিবাচক
(নেগেটিভ) চিন্তাধারা।
মানুষ নিজের চিন্তাধারা থেকে ভস্মাসুর হয়েই নিজ প্রজাতিকে বিনাশ করছে, হুমকির মুখে ফেলছে নিজেদের অস্তিৃত্বকে। এজন্য আমাদের চিন্তাধারা সর্বদা ইতিবাচক (পজেটিভ) রাখা উচিৎ, একই সাথে নিজেকে খুশি রাখাটাও খুবই জরুরী।
জীবনে চলার পথে ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা এটা ভেবে অতিবাহিত করি যে, মানুষ কি মনে করবে ! এরপর, ২৫ থেকে ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা এটা ভেবে ভয় পাই এবং দুশ্চিন্তা গ্রস্থ হই এটা ভেবে যে মানুষ কি ভাববে ! পরিতাপের বিষয় হলো বয়স ৫০ বছর পেরনোর পর আমরা আসল সত্যিটা উপলব্দি করতে পারি, বুঝতে পারি, আর সেটা হলো এতোদিন কেউ আমার কথা চিন্তাই করেনি।
কিন্তু এই উপলব্দিটা আসার পর খুব বেশী কিছু করার সময় কিংবা সুযোগ তেমন একটা থাকে না। সুতরাং, আশে পাশের মানুষ কি বললো বা কি ভাবলো সে সব বিষয়ে চিন্তা না করে, আমাদের জীবনকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া উচিত। এতে আমাদের জীবনে সুখ ও সফলতা নামক দুটো সোনার হরিণই অতি সহজেই ধরা দিবে।
Photo by Denys Nevozhai on Unsplash
No comments:
Post a Comment